বৃহস্পতিবার, ০৫ Jun ২০২৫, ০১:৫৬ পূর্বাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ :
কুয়াকাটায় বিশ্ব পরিবেশ দিবসে ফলজ ও বনজ চারা বিতরন প্রেসিডেন্ট জিয়ার শাসনামলে শ্রমিকদের মর্যাদা অক্ষুণ্ণ ছিলো ।। ফয়েজ খান কলাপাড়ায় নানা আয়োজনে শ্রী শ্রী লোকনাথ ব্রহ্মচারীর ১৩৫ তম তিরোধান দিবস পালিত কলাপাড়ায় জলবদ্ধতায় ক্ষতিগ্রস্থ ১৬০ পরিবার পেল ত্রান সহায়তা বাউফলে কৃষি অধিদপ্তরের আয়োজনে পার্টনার ফিল্ড স্কুল সভা অনুষ্ঠিত বাউফলে জমিজমা বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাংবাদিকসহ আহত ৪ নগরীতে চাঁদাবাজি মামলায় বিএনপি যুবদল ও সেচ্ছাসেবক দলের ৭ নেতা কর্মী জেলহাজতে প্রেসিডেন্ট জিয়া ছিলেন শ্রমজীবী মানুষের অনুপ্রেরণা || ফয়েজ খান কুয়াকাটা সৈকতের ফটোগ্রাফারদের অনির্দিষ্টকালের কর্ম বিরতির ঘোষণা বাউফলে শহীদ জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী পালিত বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে পদত্যাগ করলেন বরিশালের মুখ্য সংগঠকসহ তিন নেতা কলাপাড়ায় নানা আয়োজনে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকী পালিত কলাপাড়ায় সম্প্রতি ঘূর্ণিঝড়, নিম্নচাপ, নদী ভাঙ্গন, জলোচ্ছ্বাস ও বন্যার প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের মাঝে চাল ও শুকনা খাবার বিতরণ পটুয়াখালী ড্রাইভারস এন্ড সঃ-কঃ- কল্যান কো-অঃ ক্রেঃ ইউঃ লিঃ এর ৩৭’তম বার্ষিক সভা অনুষ্ঠিত পটুয়াখালীর কলাপাড়া পৌর শহরের সরকারি মোজাহার উদ্দিন বিশ্বাস কলেজে ‘সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক বিষয়ক’ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে
সাগর তীরে দৃষ্টিনন্দন ‘অষ্টকোণা মসজিদ’

সাগর তীরে দৃষ্টিনন্দন ‘অষ্টকোণা মসজিদ’

Sharing is caring!

কয়েক শ’ গজ দূরেই কৃষ্ণসাগরের অথৈ নীলাভ জলরাশি। সাগরের শোঁ শোঁ আওয়াজ মসজিদ থেকে অনায়াসেই শোনা যায়। নির্মাণশৈলীর অভিনবত্বের পাশাপাশি সৈকতের কিনারায় হওয়ায় মসজিদটি সবদিক থেকেই নয়নাভিরাম। দর্শনার্থী ও পর্যটকদের বেশ টানে মসজিদের সৌন্দর্য-আভা।

স্থানীয়দের কাছে মসজিদটি ‘অষ্টকোণা মসজিদ’ নামে পরিচিত। এমন দৃষ্টিনন্দন ও মুগ্ধকর দৃশ্যের মসজিদ তুরস্কের পদুযজে প্রদেশে অবস্থিত। এটির অফিসিয়াল নাম ‘আকচাকোজা মার্কাজ মসজিদ’। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পাশাপাশি স্থাপত্যশৈলীর জন্য মসজিদটি পর্যটকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। তুর্কি যাযাবর উপজাতিগুলোর ঐতিহ্যবাহী তাবু ‘ওতা’র নকশা অবলম্বনে মসজিদটি নির্মাণ করা হয়েছে।

১৯৮৯ সালে মসজিদটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়। তুরস্কের বিখ্যাত শিল্পী এরগুন সুবাশির নকশা করেন। দীর্ঘ পনের বছর পর ২০০৪ সালে মুসল্লিদের মসজিদটি খুলে দেওয়া হয়।
সেলজুক যুগের ঐতিহ্য-শিল্প তুলে ধরতে তখনকার পুরাতন তাবুর নকশা অবলম্বন করে মসজিদটির নকশা করা হয়েছে। মসজিদটির ভেতরের অংশের আয়তন এক হাজার ৩০০ বর্গ কিলোমিটার। বাইরের আঙ্গিনার আয়তন ৫০০ মিটার। মসজিদের দুইটি অংশ মিলে ৫০০ হাজার মুসল্লি অনায়াসে নামাজ পড়তে পারেন।

আকচাকোজা মারকাজ মসজিদের ভবন ও সহায়তা ফাউন্ডেশনের প্রেসিডেন্ট মুরাদ বেইয়িক বলেন, এমন মসজিদ শুধু তুরস্কে বিরল নয়। বরং পুরো বিশ্বে এমন স্থাপত্যশৈলীতে নির্মিত মসজিদ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। ইতোমধ্যে এটি পর্যটকদের বেশ আকর্ষণ করেছে। আর শুধু মুসলিমরা নয়, বরং অন্য ধর্মের মানুষও এটি পর্যবেক্ষণে আসছে।

বেইয়িক আরো বলেন, মসজিদের ভেতরে কোনো পিলার বা স্তম্ভ নেই। ফলে মুসল্লি কিংবা দর্শক যেকোনো দরজা দিয়ে প্রবেশ করলেই মসজিদের অভ্যন্তরের পুরোটা দৃশ্য দেখতে পাবে। মেঝে থেকে মসজিদের ছাদের দূরত্ব বেশ উঁচুতে। ফলে এটা আলাদা একটা সৌন্দর্য সৃষ্টি করেছে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © crimeseen24.com-2024
Design By MrHostBD